Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

মুরগির রানীক্ষেত রোগের লক্ষন ও কারণ


মুরগির রানীক্ষেত রোগের লক্ষন ও কারণ




রানীক্ষেত রোগ:


ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল নামক স্তানে সর্বপ্রথম এ রোগটি শনাক্ত করা হয়। পরবর্তBীতে ভারতের রানীক্ষেত নামক স্তানে এ রোগটি শনাক্ত করা হয়। তাই এ রোগটি আমাদের দেশে বাংলায় রানীক্ষেত এবং ইংরেজিতে নিউ কস্টিল ডিসস নামে পরিচিত।


রোগের কারণ:


নিউক্যাসেল ডিজিট ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবানুর সংক্রমণে এই রোগ হয়।


লক্ষণ:


  • .     আক্রান্ত মুরগি ও বাচ্চা নিরিবিলি স্তানে ঝিমায়।
  • সাদা চুনের মতো মলত্যাগ করে, কখনো কখনো মলর বর্ণ

     সবুজ, সবুজ-হলুদের মিশ্রণও হতে পারে

  •     শ্বাসনালি আক্রান্তে ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। মুরগি হা করে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে। গলার ভেতরে ঘড়ঘড় শব্দ করে।
  •  ঘাড় ডানা ও পা পক্ষাঘাত গ্রস্ত হয়। নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরে।
  •     চোখ ফুলে ওঠে, কানের লতি ও মাথায় ঝুটি কালচে বর্ণে হয়
  • ঘাড় বাকা হয়ে যায়। মাথা ঘুরাতে থাকে এবং খুড়িয়ে চলে মুরগি হঠাৎ করে মারা যায়





প্রতিরোধ ও প্রতিকার;


আক্রান্ত মুরগির কোনো প্রতিকারমূলক ব্যবস্তা নেই। তাই আক্রকমণের পূর্বে

ই সুস্ত-সবল মুরগির জন্য রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্তা নিতে হবে।


যথা:


জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্তা করা অর্থ াৎ জীবানু প্রবেশ ও সংস্পর্শে বাধার সৃষ্টি করা। সুস্ত মুরগি থেকে অসুস্ত মুরগি পৃথক করা। আক্রান্ত মুরগির মলমূত্র ও মৃত মুরগি মাটিতে পুতে ফেলা।


টিকা দেওয়া:

7 দিন ও 21 দিন বয়সের বাচ্চার প্রতি চোখে 1 ফোটা করে বিসি আরডিভি টিকা দেওয়া। 2 মাসের অধিক বয়সী মুরগির রানের মাংসে 1 সিসি করে আরডিভি টিকা প্রতি 6 মাস অন্তর দেওয়া।

Post a Comment

1 Comments

do not share any link