মুরগির রানীক্ষেত রোগের লক্ষন ও কারণ
রানীক্ষেত রোগ:
ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল নামক স্তানে সর্বপ্রথম এ রোগটি শনাক্ত করা হয়। পরবর্তBীতে ভারতের রানীক্ষেত নামক স্তানে এ রোগটি শনাক্ত করা হয়। তাই এ রোগটি আমাদের দেশে বাংলায় রানীক্ষেত এবং ইংরেজিতে নিউ কস্টিল ডিসস নামে পরিচিত।
রোগের কারণ:
নিউক্যাসেল ডিজিট ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবানুর সংক্রমণে এই রোগ হয়।
লক্ষণ:
- . আক্রান্ত মুরগি ও বাচ্চা নিরিবিলি স্তানে ঝিমায়।
- সাদা চুনের মতো মলত্যাগ করে, কখনো কখনো মলর বর্ণ
সবুজ, সবুজ-হলুদের মিশ্রণও হতে পারে
- শ্বাসনালি আক্রান্তে ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। মুরগি হা করে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে। গলার ভেতরে ঘড়ঘড় শব্দ করে।
- ঘাড় ডানা ও পা পক্ষাঘাত গ্রস্ত হয়। নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরে।
- চোখ ফুলে ওঠে, কানের লতি ও মাথায় ঝুটি কালচে বর্ণে হয়
- ঘাড় বাকা হয়ে যায়। মাথা ঘুরাতে থাকে এবং খুড়িয়ে চলে মুরগি হঠাৎ করে মারা যায়
প্রতিরোধ ও প্রতিকার;
আক্রান্ত মুরগির কোনো প্রতিকারমূলক ব্যবস্তা নেই। তাই আক্রকমণের পূর্বে
ই সুস্ত-সবল মুরগির জন্য রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্তা নিতে হবে।
যথা:
জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্তা করা অর্থ াৎ জীবানু প্রবেশ ও সংস্পর্শে বাধার সৃষ্টি করা। সুস্ত মুরগি থেকে অসুস্ত মুরগি পৃথক করা। আক্রান্ত মুরগির মলমূত্র ও মৃত মুরগি মাটিতে পুতে ফেলা।
টিকা দেওয়া:
7 দিন ও 21 দিন বয়সের বাচ্চার প্রতি চোখে 1 ফোটা করে বিসি আরডিভি টিকা দেওয়া। 2 মাসের অধিক বয়সী মুরগির রানের মাংসে 1 সিসি করে আরডিভি টিকা প্রতি 6 মাস অন্তর দেওয়া।
1 Comments
nice
ReplyDeletedo not share any link